আজ আমি আবার চটি লিখার আসরে যোগ দিলাম। এটি আমার ১৫ নম্বর গল্প। আমার বিগত লিখা গল্প গুলো প্রতিটি বাংলা ফোরামে কপি মেরে চালানো হচ্ছে। কিন্তু কোথায় আমার নাম মাত্রও নেই তাই লিখা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আজ থেকে আমি আবার ধারাবাহিক ভাবে চটি গল্প লিখবো। আমার খালাতো বোন পিংকির সাথে ফ্যানটাসি নিয়ে। আমার জীবনীর সব কিছু লিখবো বিভিন্ন পর্বে। আশা করি আপনারা আমার সাথেথাকবেন।
আমার জীবনের কলঙ্ক
আমার বয়স যখন ৮ বছর তখনই আমি ক্লাশ নিউ ফোরে পড়ি,আমার খালাতো বোন পিংকি জন্ম হয়। কিন্তু তার কয়দিন আগেই আমার জীবনে ঘটে যায় একটি কলঙ্ক ময় অধ্যায়, আমার উপর পাছা মারার অভিযোগ উঠে আর এই অভিযোগের মূল হোতা হচ্ছে আমার খালাতো ভাই দুইজনকে দুই কিলো বরইদিয়ে প্রমাণ করিয়ে ছিল। কিন্তু তখন আমি আসলেই বুঝতাম তা পাছা মারা কি? সত্যিই বুঝতাম না আসলে জিনিসটা কি? যাইহোক এখুনো আমার মনে আছে আমি কোন কিছু করিনি ? কিন্তু তারপরও আমাকে অনেক লাঙ্চিত হতে হলো। আমার আম্মা বিভিন্ন যায় যায় খবর নিল, আমি প্যান খুলেছিলাম কিনা। আরো অনেক কিছু। যাইহোক তখন থেকেই আমার পাছা মারা কি একটু একটু জ্ঞান হয়ে গেল। আমি জানতে পারলাম পাছা মারতে গেলে আগে অবশ্যই কাপড় খুলতে হবে। কার কাছ থেকে যেন শিখলাম পাছা মারতে হলে প্রথমে নুনুটা তেল কিংবা পিছলা কিছু জিনিস দিয়ে পাছার মধ্যে ঢুকাতে হবে। কিন্তু আমি বিনা দোষে এরকমএকটা বাজে পরিস্থিতির শিকার হলাম তা ভাবতেই এখন আমার খুব খারাপ লাগে। কিন্তু আমি ভুলিনি সত্যিই ভুলিনি। কোনদিন ভুলবোও না।আমার এই স্বভার এর জন্য আমি কোনদিন সুখি হতে পারি নি। আমি আমার খালাতো ভাইয়ের উপর প্রতিশোধ নিবো ভাবলাম । কিন্তু খালাতো ভাইকে তো চুদে লাভ নেই বা পাছা মেরে তো কোন লাভ নেই। তাই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম যে, যে করেই হোক পিংকি মানে আমার ছোট্ট খালাতো বোনটাকে চুদতে হবে তাকে আমি তৈরি করবো আমার মতো করে। হ্যাঁ আমার নিজের মনো করে আমি তাকে চুদতে চাই ।এভাবে যতদিন যায়আমার মনে আরো বেশিী জিদ চাপতে থাকে যে করেই হোক আমাকে কিছু করতে হবে না হলে আমার মনের আশা কখনো মিটবে না, তাই আমার মনের শান্তির জন্য হলেই কিছু করতে হবে। চুদতে হবে? পিংকি কে করতে হবে একটা খানগি, যাতে আমার চুদা খাওয়ার জন্য ছটপট করে। ইন্টারেষ্টিং গল্প আপনাদের শোনাবো। যা আজ থেকে প্রায় ১৪ বছর আগে ঘটেছিল। যাই হোক মূল গল্পে আসা যাক, আমি আমার দাদার বাড়ী বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমাদের ফ্যামেলী কোলকাতাতে থাকলেও আমাদের অন্য সব আত্নীয় স্বজন একসাথে গ্রামে থাকতো ।দাদার গ্রামে গিয়ে যে মহিলাটি আমার সবসময় নজর কাড়তো তিনি আমার চাচাতো ভাই এর বউ। তার দুধ দুটো, চলার সময পাছা দুলানো সত্যিই আমাকে সবসময় পাগল করে দিতো। আমি সবসময় তাকে কিস করার স্বপ্ন দেখতাম। আমার মন চাইতো তার সাথে মেলামেশা করতে যদিও আমাকে শুধু তার দেহ দেখেই সাধ মিটাতে হতো।
যাই হোক আমি আমি মোটামোটি দেখতে খারাপ ছিলাম না। আমার উচ্চতা প্রায় ৬ ফিট , মেশিনটা প্রায় সাত ইঞ্চি, যা কোন মহিলাকে আনন্দ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট । দিনটি ছিল রবিবার। চাচী আমাকে খুব সকালে বিছানা থেকে ডেকে তুলল। তারপর বলল,
- তুই একটু বাজার যা, তোর রাগা ভাবীর কিছু জিনিসপত্র লাগবে, এনে দে।
আমি ভাবির বাসায় গেলাম, ভাবী আমাকে একটা লিষ্ট ধরিয়ে দিলো। লিষ্ট দেখে আমি না হেসে পারলাম না। লিষ্টে একটা জিনিস আছে যাতে লিখা আছে জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ। আমাকে হাসতেদেখে ভাবীও হাসতে শুরু করল। ভাবি জিজ্ঞেস করল- হাসছো কেন।
আমার মুখ ফসকে সেদিন বেরিয়ে গিয়েছিল কথা গুলো-
- ভাবী তুমি হাসলে তোমাকে দেখতে খুব সুন্দর লাগে, তোমাকে চেপে ধরে একটা কিস করতে ইচ্ছে করে। কি সুন্দর তুমি?
আমার কথা গুলো শুনে ভাবীর চোখ বড় বড় হয়েছে, সাথে গাল দুটোর রং লজ্জায় লাল হয়ে গেছে। একথা বলার পরতো আমি কি করবো দিশা পাচ্ছিলাম না।ভেবেছিলাম ভাবী হয়তো চাচীকে সবকিছু বলে দেবে, রাগ করবে। কিন্তু তা হলো না,তার উল্টোটা হলো। ভাবী আমার কাছে আসলো, আস্তে আস্তে শরীরে হাত দিল। তারপর মাথা চুলটাকে শক্ত করে ধরে ধরেআমার ঠোঁটে ছোট্ট করে কিস করল। আর সাথে বলল
- আজ রাতে আসবে, অনেক কিস পাবে, সাথে চাইলে আরো কিছু ফ্রি দেবো, আসবে তো দেবর সাহেব? আমি অবাক হয়ে গেলাম, আর শুধু মাথা নড়িয়ে হ্যাঁ সূচক সম্মতি দিলাম। আসলে স্বপ্ন দেখছি না তো। যাই হোক যা ঘটেছিল তা পুরোটাই সত্যি!
আমি অধীর আগ্রহে রাতের জন্য সারাদিন অপেক্ষা করছিলাম। কখন রাত আসবে, দিনটা যেন বড় হয়ে গিয়েছিল। রাতের আগমন ঘটল। রাত দশটার দিকে আমি রাগা ভাবীর মোবাইলে মিসকল দিলাম, দুর থেকে দেখলাম উনি দরজা খুলে রাখল। বাসায় ভাই থাকে না,ভাইয়া আসে ২সপ্তাহ পর পর। আমি আশে পাশে দেখে নিয়ে ঘরের ভিতরে ঢুকলাম। ভাবী চটপট করে দরজা বন্ধ করে দিল। তারপর আমাকে বুকের মধ্যে চেপে ধরল। আমি আমার খেলা শুরু করলাম। প্রথমে ফেঞ্চ কিস দিয়ে শুরু করলাম। কিস করার সময় ভাবীর শরীরে ছন্দে ছন্দে নেচে উঠল। আমি কানের লতিকামড়ে ধরলাম। ভাবী আস্তে করে আহ্ আহ্ শব্দ করল। আমার একটা হাত ভাবী বুকের মধ্যে রাখলাম, আস্তে আস্তে টেপা শুরু করলাম। ভাবী আমাকে বাধা দিলনা। আমার সাহস তো আরো বেড়ে গেল। আস্তে করে রাগার কোমরে হাত দিলাম, হাতদিয়ে শাড়ির গিটটা খোলা শুরু করলাম।আর অন্য দুধ টিপেই চলেছি। আস্তে আস্তে পুরো শাড়িটাই খুলে ফেললাম। শুধু মাত্র পেটিকোট আর ব্লাউজ ছাড়া।ভাবীর বুক থেকে পেটের জমি, খোলা পিঠ, সবই আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি । আমি যখন উনার তলপেটে কিস করছিলাম রাগাও সমান তালে আমাকে কিস করে যাচ্ছিল, আর শরীররে মোচড় দিয়ে উঠাচ্ছিল।
তারপর ভাবী আমার ডান হাতটা হাতে নিয়ে উনার পাসির(ভোদা) এর উপর রাখলো। ভাবী চাইছিল আমি উনার ভোদাটাকে গরম করি। এক হাত দিয়ে ভাবীর ভোদাটা, আর আরেক হাত দিযে ভাবিরব্লাউজ তারপর পেটিকোটের ফিতা খুলে ফেললাম।
পেটিকোটের ফিতা খুলতেই বেরিয়ে এল ভাবীর শরীরের স্বর্গ। লদলদে চোখ ঝলসানো পাছার মাংস যা আমাকে প্রথম থেকেই টানতো। প্রথমে পাছায় হাত দিয়ে আমার শরীরের সাথে লাগালাম। কিছুক্ষন হাতটা রাগা ভাবীর পাছার সাথে ঘষলাম। আর একটা দুধের বোঁটাটা মুখে নিয়ে চাটতে শুরু করলাম। দুধ চুষতে চুষতে পাছা ভোদায় নাড়তে নাড়তে ভাবী এতটাই হট হয়ে গেছে যে, য়ে ভাবীর ভোদা রসে ভরে গেছে। ভাবী আমাকে বিছানার উপর টেনে নিয়ে পা’টাকে ফাঁক করে বলল তোমার লাঠিটা ঢুকাও এখন, তাড়াতাড়ি, আমার আর সইছে না। কিন্তু আমার মনে অন্য রকম চিন্তাছিল। বন্ধু বান্ধবের কাছে শুনেছিলাম মেয়েদের ভোদা চাটার কথা। মেয়েদের ভোদার রস নাকি খেতে দারুন লাগে।
তাই এসব চিন্তা করে ভাবীর পায়ের ফাঁকে মুখ লাগালাম। তার পর জ্বিহা দিয়ে চাটতে শুরু করলাম। কিছুক্ষণের মধ্যে রাগা পাগলের মতো আচরণ করতে শুরু করলো। দু’পায়ে ভর করে ভোদাটা ওপর দিকে ঠেলছিল। আমি একদিকে জ্বিহা দিয়ে ভোদায় চাটছিলাম আর হাত দিয়ে ভোদায় ফিঙ্গারিং করছিলাম। ভাবি আনন্দে, সুখের আবেশে আমার মাথার চুল চেপে ধরছিল। তারপর আমাকে বলল
- সুরেশ আর না, এখন ভিতরে আসো। আমাকে এমনিতেই তুমি পাগল করে দিয়েছো। এরকমসুখ আমি কোন দিন পাইনি। এখন আসো, তোমার যন্ত্রটা আমার মাঝে ঢুকাও। আমিওটারও সাধ পেতে চাই।